বরং মহানবী( স : )এর শিশুকাল থেকে নব্যুয়াত প্রাপ্তি, ইসলাম প্রচার, মদিনায় হিজরত, মদিনা সনদ কিংবা বিদায় হজ্বের ভাষন পর্যন্ত সব জায়গায় অসিম ধ্যর্য, ক্ষমা, উদারতা, সহমর্মিতার শিক্ষা দিয়েছেন তিনি।জোর জবরদস্তি করে কাউকে ধর্মান্তারিত করা, কিংবা অন্য কোন ধর্মের মানুষকে তাদের ধর্ম পালনে বাধা দেয়ার কনো নজির সেখানে নেই।
আমদের রাসুল( স : )যেপথ দিয়ে প্রতিদিন যাতায়ত করতেন, সেপথে কাটা বিছিয়ে রাখতো এক বিধর্মী বুড়ি, কারন মহানবী( স : )ইসলাম প্রচার করছেন, তাই তাকে অপছন্দ করতো বুড়ি এবং কাটা পায়ে ফুটে যাতে তিনি কষ্ট পান সেটাই ছিল তার উদ্দেশ্য।যাই হোক প্রতিদিন এভাবে কাটা বিছিয়ে রাখতো সেই বুড়ি এবং মহানবী( স : )এর পায়ে ফুটলে তিনি ব্যাথা পেতেন, বুড়ি সেতা দেখে মজা পেত এবং দুর থেকে দেখে হাসতো।মহানবী( স : )তার পায়ের কাটা খুলে, পথ থেকে দুরে ফেলে দিতেন যাতে তা অণ্যের পায়ে না বিধে।এভাবে বেশ কিছুদিন পর হঠাত মহানবী( স : )খেয়াল করলেন তার চলার পথে আর কাটা নেই, তিনি একতু অবাক হলেন তারপর খোজ নিয়ে জানতে পারলেন যে সেই বুড়ি অসুস্থ।তখন তিনি তাকে দেখতে গেলেন এবং তার সেবা শশ্রুষা করলেন।মহানবএই মহানুভবতা দেখে বুড়ি অবাক হলেন এবং নিজের কর্মকান্ডের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইলেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।